Friends,
We have a general assumption that in Bangladesh People can't celebrate Durga
Puja without any tension and resistance. Here is a note written in Bengali,
send by one of my facebook friend. I wish to share with you all. Happy
Bijaya to you all.
Durga Puja-2010,Bangladesh. [HQ]
by Sk Kabirul Hashan<http://www.facebook.com/profile.php?id=100000253779792>(
videos <http://www.facebook.com/video/?id=100000253779792>)
*0:58*
Durga Puja -2010,Durga Puja is an annual festival celebrated in Bangladesh
and the greatest festival of Bengal.This video capture Khal
Batbilla,Manirampur,Jessore,Bangladesh.
===================================
সবচেয়ে বড় আয়োজন!
পূজার আগেই পূজার ঢাক বেজে উঠেছে। মনিরামপুরের খাল বাটবিলা গ্রামে ৪২০ প্রতিমার
দুর্গাপূজা দেখার জন্য দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হাজার হাজার মানুষ ভিড়
জমাচ্ছে। আয়োজকরা বলছেন, দুর্গোৎসবকে ঘিরে এর আগে এত বিপুলসংখ্যক প্রতিমা
নির্মাণের ঘটনা আর ঘটেনি।
যশোর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে ছোট গ্রাম খাল বাটবিলা। মনিরামপুর উপজেলা থেকে এই
গ্রামের দূরত্ব ১২ কিলোমিটার। গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় খাল বাটবিলা স্কুল
মাঠজুড়ে অস্থায়ী পূজার মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে। স্কুলের পাশের স্থায়ী মণ্ডপে
দুর্গার প্রতিমা নির্মাণ করা হয়েছে। আর এই মণ্ডপের চারদিকে লম্বালম্বি মণ্ডপে
শোভা পাচ্ছে ৪২০টি প্রতিমা। পুরো মহাভারতকে স্কুল মাঠে উপস্থাপন করা হয়েছে।
আয়োজকরা বললেন, মহাভারত অবলম্বনে মা দেবী দুর্গার কাহিনী, হরিচাঁদ ঠাকুরের
লীলামৃত কাহিনী, রামায়ণের রাম কাহিনী, ভগীরথের গঙ্গা আনয়নের কাহিনী, কৃষ্ণ লীলা
কাহিনী, নারায়ণের নাভি থেকে ব্রহ্ম জন্ম কাহিনী, অন্নপূর্ণা কাহিনী, জগধাত্রী
কাহিনী, হরিশ চন্দ্রের পুত্রদাহ কাহিনী, ক্রু ক্ষেত্রের কাহিনীসহ সনাতন ধর্মের
বিভিন্ন কাহিনী অবলম্বনে প্রতিমা তৈরি করা হয়েছে। এ সবের পাশাপাশি নেতাজী সুভাষ
চন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, স্বামী বিবেকানন্দ, যিশু, লোকনাথ
ব্রহ্মচারী, মাইকেল মধুসূদন দত্ত এসব মহান মানুষের ভাস্কর্যও তৈরি করা হয়েছে।
গত জুন মাস থেকে ১৫ জন ভাস্কর প্রতিমাগুলো তৈরি করছেন। প্রায় ১৫ লাখ টাকা খরচ
হয়েছে। কয়েক ট্রাক মাটি লেগেছে। তবে মনিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলার ২৫টি গ্রামের
মানুষ উৎসবকে প্রাণবন্ত করার জন্য টাকা, বাঁশ, বিচালি দিয়ে সাহায্য করেছে। খাল
বাটবিলা রেজি. প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অভিমুন্ডো সরকার বললেন, পূজা
কমিটির সভাপতি বীরেন্দ্রনাথ ঢালীর স্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ। বীরেন্দ্রের
বাবা সুধির ঢালী (৭৫) স্বপ্ন দেখেন, ভগবানের পূজা দেওয়া হলে তাঁর ছেলের বউ
সুস্থ হয়ে উঠবেন। এই স্বপ্নের কথা তিনি ছেলেকে জানান। এরপর ঘটা করে দুর্গোৎসব
উদ্যাপন করার জন্য বীরেন্দ্র নাথ এগিয়ে আসেন। এ প্রসঙ্গে বীরেন্দ্র নাথ বলেন,
'প্রথমে ধারণা করেছিলাম সাত লাখ টাকা খরচ হবে। খরচের পরিমাণ ১৫ লাখে দাঁড়িয়েছে।
২৫ গ্রামের মানুষ সর্বাত্মকভাবে আমাকে সাহায্য করেছে। ৪২০টি প্রতিমা নির্মাণের
কারণে গ্রামের নাম চারিদিকে ছড়িয়ে পড়েছে।
সংগ্রহ "কালের কন্ঠ"ফখরে আলম ও বাবুল আকতার, যশোর


-- 
Sushanta Kar
সুশান্ত কর
তিনসুকিয়া, আসাম

আমার ব্লগগুলি:
http://sushantakar40.blogspot.com
http://ishankonerkahini.blogspot.com
http://ishankonerkotha.blogspot.com
আমার সম্পাদিত 'প্রজ্ঞান'
http://pragyan06now.blogspot.com
http://sites.google.com/site/pragyan06now

"স্বাজাত্যের অহমিকার থেকে মুক্তি দানের শিক্ষাই, আজকের দিনের প্রধান শিক্ষা"
রবীন্দ্রনাথ

Reply via email to