মিনি থিসিস দেখে মনে হচ্ছে  বাংলার অনুবাদ সম্ভব নয়। :)
*
আমরা যেখানে মাত্র ১০০০-১২০০ স্ট্রিংয়ের অনুবাদ করার জন্য ভলান্টিয়ার হারিকেন
দিয়ে খুঁজেও পাই না এবং সেই সাথে আবার দুই পাড়ের  দুই রকম বাংলা তো ভাল কথা,
একজনের অনুবাদ আরেকজনের কাছেই ভাল লাগে না, সেখানে এত বড় প্রজেক্ট এখনই হাত
দেয়াটা খুব একটা বিজ্ঞের কাজ হবে বলে মনে হচ্ছে না। কারণ, এত বড় প্রজেক্ট রান
করার মত প্রজেক্ট লিডারও দেখছি না, ভলান্টিয়ারও দেখছি না।*
এতো নৈরাশ্য কেনো ভ্রাত:? কবে শুরু করা উচিৎ? এখন মাথা দেয়া যাবে? বিজ্ঞ মতামত
আশা করছি।

বাংলা পৃথিবীর সেরা ভাষা অন্তত একটি কারণে যে এর জন্য একটি ইতিহাস হয়েছে... এর
জন্য প্রাণ দিয়েছে মানুষ... এর জন্য একটি দেশের জাতীয়তাবোধ সৃষ্টি হয়েছে। ঐ পার
থেকে কী ভাবলো তা আমাদের ভাবনার বিষয় নহে। গবেষণা হলে এই পার হইতেই হইতে হইবে।

আর শাবাব ভাই কি কম্পিউটার বিজ্ঞান পড়া শুরু করলেন নাকি? :)

যেকোন কাজ কোলাবোরেটিভ হলে সহজ হয়, কেননা পিপড়ার বলও বল! একজন
ভাষাবিদ(linguist) এর সাথে, ব্যাকরণবিদ(Grammarian), কম্পিউটারবিদ,
গণিতবিদ..... ইত্যাদি অসংখ্য লোকের প্রয়োজন পড়তে পারে বাংলা অনুবাদক প্রজেক্টে।
আর তার একটি বিষয় হবে নিউরাল নেটওয়ার্ক। প্রায়োগিক প্রেক্ষিতানুসারে ভাষা
নানানরূপ নেবে। স্বাভাবিক ব্যাপার! ভয় পাবার কী আছে? শেষ হবেনা! তাই শুরু
করোনা! কারণ শেষের কাজটি কঠিন! দারুণ বিজ্ঞ যুক্তি বটে!

-----------------------------------------------------------------------
Use FreeOpenSourceSoftwares, Stop piracy, Let the developers live. Get
a Free CD of Ubuntu mailed to your door without any cost. Visit :
www.ubuntu.com
----------------------------------------------------------------------


2009/1/31 Shabab Mustafa <shabab.must...@gmail.com>

> তুমি কখনও বাংলা ভাষার অনুবাদকগুলো ব্যবহার করে দেখছ? না করে থাকলে করে দেখতে
> পারো।
>
> অনুবাদ কথাটা যত ফস করে বলা যায়, তত ঠুসঠাস করে করা যায় না। আর বাংলা ভাষার
> আরো
> বড় একটা সমস্যা হচ্ছে বাক্যের SOV (sub+obj+verb) গঠন। যা ইংরেজি SVO
> (sub+verb+obj) গঠনের সাথে শুরুতেই কনফ্লিক্ট করে। তাছাড়া বাস্তব সমস্যাও কম
> নয়। যেমন; I eat rice এর স্বাভাবিক বাংলা হচ্ছে 'আমি ভাত খাই'। কিন্তু প্রতিটি
> শব্দ আলাদা করে বাংলা করে সাজালে আউটপুট পাওয়া যায় 'আমি' 'চাল' 'খাই'। আবার
> Rice = ভাত করা হলে, বাজারে চালের দাম না বেড়ে ভাতের দাম বাড়তে শুরু করে দেবে।
> এসব ব্যাপার ছাড়াও আরো বড় সমস্যা সর্বনাম নিয়ে; আপনি, তুমি, তুই; পেজগি কিন্তু
> কম না।
>
> এরপরও সম্ভব না বলব না। হয়ত সম্ভব। Artificial Neural Network একটা প্রযুক্তির
> কথা শুনেছি (বিস্তারিত জানি না, খুব সম্ভবত আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্সের একটা
> পার্ট) যেটা দিয়ে ‌মানুষের মস্তিষ্কের মতই কম্পিউটারকেও প্রশিক্ষণ দেয়া যায়।
> এই
> প্রশিক্ষণ শেষে কম্পিউটার নিজেই বুঝবে যে কোথায় কোনটা কিভাবে কি হবে। এই
> জিনিসখানা এতই "সোজা‍‍‍‍‍"(!) যে আমার সরু অ্যান্টেনায় কিছুই ধরা পড়ে নাই।
> নিজে
> চেষ্টা করে দেখতে পারো। বুঝতে পারলে পড়ে আমাকে একটু বুঝায় দিও কেমন? লিংক:
> http://en.wikipedia.org/wiki/Artificial_neural_network
>
> আমরা যেখানে মাত্র ১০০০-১২০০ স্ট্রিংয়ের অনুবাদ করার জন্য ভলান্টিয়ার হারিকেন
> দিয়ে খুঁজেও পাই না এবং সেই সাথে আবার দুই পাড়ের  দুই রকম বাংলা তো ভাল কথা,
> একজনের অনুবাদ আরেকজনের কাছেই ভাল লাগে না, সেখানে এত বড় প্রজেক্ট এখনই হাত
> দেয়াটা খুব একটা বিজ্ঞের কাজ হবে বলে মনে হচ্ছে না। কারণ, এত বড় প্রজেক্ট রান
> করার মত প্রজেক্ট লিডারও দেখছি না, ভলান্টিয়ারও দেখছি না।
> --
> Ubuntu Bangladesh mailing list
> ubuntu-bd@lists.ubuntu.com
> https://lists.ubuntu.com/mailman/listinfo/ubuntu-bd
>
-- 
Ubuntu Bangladesh mailing list
ubuntu-bd@lists.ubuntu.com
https://lists.ubuntu.com/mailman/listinfo/ubuntu-bd

Reply via email to